তা‘বীল-এর অর্থ -ও তাফসীর- তাবীলের- পার্থক্য
- বিশেষ প্রবন্ধ ও নিবন্ধ
- সেপ্টেম্বর ১৪, ২০২২
তাফসীরে ইবনে আব্বাস পরিচিতি ও পর্যালোচনা সাহাবায়ে কিরামের মধ্য হতে হজরত ইবনে আব্বাস রা. হতেই সর্বাধিক তাফসীরী রিওয়ায়াত বর্ণিত রয়েছে। এ কারণেই তিনি “তরজুমানুল কুরআন”, “রঈসুল মুফাস্সিরীন” উপাধিতে প্রসিদ্ধি লাভ করেছেন। হজরত আব্দুল্লাহ ইবনে আব্বাস রা. সম্পর্কে বলা হয় যে, তাঁর একটি তাফসীর গ্রন্থ ছিল, যা তিনি অন্যের মাধ্যমে সংকলন করিয়েছিলেন। ইমাম আহমাদ বিন হাম্বল
বিস্তারিততাফসীরুল কুরআনের গ্রহনযোগ্য উৎসসমূহ পবিত্র কুরআনের সহীহ তাফসীর করার জন্য মুফাসসিরের পনের প্রকার শাস্ত্রের জ্ঞান অর্জন করার সাথে সাথে আরো কিছু বিষয়ের প্রতি পরিপূর্ণ সজাগ দৃষ্টি রেখে কুরআনে কারীমের তাফসীর করা অপরিহার্য। তাফসীরুল কুরআনের এরূপ আপরিহার্য বিষয়াবলীর মধ্য হতে একটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হচ্ছে তাফসীরুল কুরআনের উৎস সমূহের বিষয়ে পরিপূর্ণ জ্ঞান লাভ করা এবং এসবের আলোকে
বিস্তারিতহাদীসের আলোকে যষ্ঠি মধুর ফযীলত
বিস্তারিতমুফাসসিরের প্রয়োজনীয় আদবসমূহ ১. আক্বীদা বিশুদ্ধ হওয়া: আর আক্বীদা বিশুদ্ধ তখনই হবে যখন আক্বীদা কুরআন হাদীস থেকে গৃহীত হবে। ২. সাহাবী তাবেয়ী ও সালফে সালেহীনের পদ্ধতীতে রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর সুন্নাতের পরিপূর্ণ অনুসারী হওয়া। ৩. রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর ত্বরীক্বার উপর আমলকারী আহলুসসুন্নাহর ন্যায় সুষ্ঠু চিন্তা-চেতনার অধীকারী হওয়া। ৪. আহলুসসুন্নাহ ওয়ালজামাতের আক্বীদার পরিপন্থি
বিস্তারিত