তা‘বীল-এর অর্থ -ও তাফসীর- তাবীলের- পার্থক্য
- বিশেষ প্রবন্ধ ও নিবন্ধ
- সেপ্টেম্বর ১৪, ২০২২
ألإسرائيليات والموضوعات আলোচ্য শব্দ দু’টি উহ্য মাওসূফের সিফাত হিসাবে ব্যবহৃত হয়েছে। মূল ইবারত হলঃ القصص/ الحوادث/ الروايات الإسرائيليات والروايات الموضوعات ألإسرائيليات والموضوعات শাব্দিক বিশ্লেষণঃ الروايات শব্দটি الرواية এর বহুবচন অর্থ দীর্ঘ বর্ণনা অথবা الرواية শব্দটি বাবে (ضرب يضرب ) এর মাসদার অর্থ হল বর্ণনা করা। الإسرائيليات শব্দটি الإسرائيلية এর বহুবচন। উক্ত শব্দটি মূলত الإسرا ও
বিস্তারিতআল্লাহ তা‘আলা হুজুরে আকরাম সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামকে সর্বশেষ আসমানী কিতাব দিয়ে প্রেরণ করেন। রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামকে প্রেরণের বিভিন্ন উদ্দ্যেশ্য থাকলেও মৌলিকভাবে চারটি উদ্দেশ্যের কথা কুরআন শরীফের চারটি স্থানে বিবৃত হয়েছে। ইরশাদ হয়েছে, هُوَالَّذِىْ بَعَثَ فِىْ الْاُمِّيِّيْنَ رَسُوْلاً مِنْهُمْ يَتْلُوْا عَلَيْهِمْ ايتِه وَيُزَكِّيْهِمْ وَيُعَلِّمُهُمُ الْكِتَابَ وَالحِْكْمَةَ وَاِنْ كَانُوْا مِنْ قَبْلُ لَفِىْ ضَللٍ مُّبِيْنٍ ‘তিনিই সেই
বিস্তারিততা‘বীল এর অর্থ ও তাফসীর তাবীলের পার্থক্য তাবীল শব্দের আভিধানিক অর্থ تأويل শব্দটি أوْلٌ (ফিরা) মূলধাতু হতে উদগত, باب تفعيل এর মাসদার (أَوَّلََ يُؤَوِّلُ تأْوِيْلاً) হিসাবে ব্যবহৃত হয়েছে, যার অর্থ: ফিরানো, ব্যাখ্যা করা, তাবীল করা। যেমন বলা হয়: فكأن المؤول أرجع الكلام الى مايحتمله من المعانى অর্থাৎ“তাবীলকারী বা ব্যাখ্যাদানকারী ব্যক্তি তার কথাকে সম্ভাব্য কোন অর্থের
বিস্তারিততাফসীর এর আভিধানিক ও পারিভাষিক অর্থ আভিধানিক অর্থ تفسير শব্দটিفَسْر মূলধাতু হতে উদগত। باب تفعيل এর মাসদার (فسّر يفسّر تفسيرًا) হিসাবে ব্যবহৃত হয়েছে। যার অর্থ- স্পষ্ট করা, প্রকাশ করা, বিশ্লেষণ করা ও ব্যাখ্যা করা। যেমন ইরশাদ হয়েছে:ولايأتونك بمثل الاجئنك بالحق واحسن تفسيرا অর্থ: “তারা তোমার নিকট যে প্রশ্নই নিয়ে আসে আমি তোমাকে তার সঠিক সমাধান
বিস্তারিতকুরআনে কারীমের মৌলিক হকগুলোর মধ্য হতে অন্যতম একটি হক হচ্ছে কুরআন তিলাওয়াত করা। এটা অত্যন্ত মর্যাদাপূর্ণ একটি নফল ইবাদত। হাদীস শরীফে ইরশাদ হয়েছে, أفضل العبادة قراء ة القرآن ‘(সকল প্রকার নফল) ইবাদতের মধ্যে কুরআন তিলাওয়াত করা সর্বোত্তম।’ (কানযুল উম্মাল: ২২৬৩) এই পাক কালামের প্রতিটি হরফ তিলাওয়াতে দশটি ছাওয়াব লাভ হয়। এ মর্মে হাদীস শরীফে ইরশাদ
বিস্তারিতপরম মহিমান্বিত ও মর্যাদাপূর্ণ মাস মাহে রমজান। এ মাসের মর্যাদার বিস্তারিত বিবরণ উল্লিখিত রয়েছে হাদীসে নববীতে। একেকটি ফরজ আমলের ছাওয়াব সত্তর গুণ বৃদ্ধি পাওয়া, একেকটি নফল আমলের ছাওয়াব ফরজ আমলের ছাওয়াব সমতুল্য হওয়া, মালউন শয়তান শৃঙ্খলাবদ্ধ থাকা, জান্নাতকে সুসজ্জিত করা, জাহান্নামের আজাব স্থগিত রাখা ইত্যাদি এ মাসেরই বৈশিষ্ট্য। তাছাড়া এ মাসেরই অন্তর্ভুক্ত একটি রাতকে (লাইলাতুল
বিস্তারিত