তা‘বীল-এর অর্থ -ও তাফসীর- তাবীলের- পার্থক্য
- বিশেষ প্রবন্ধ ও নিবন্ধ
- সেপ্টেম্বর ১৪, ২০২২
তাফসীরে মানার লেখক পরিচিতি: নাম ও বংশ: মুহাম্মদ রশীদ বিন আলী বিন রেযা বিন মুহাম্মদ শামসুদ্দীন বিন সায়্যিদ বাহাউদ্দীন। তবে তিনি স্বীয় দাদা রেযা এর নামের দিকে নিসবাত করে রশীদ রেযা নামেই পরিচিত। জন্ম: তিনি ১২৮২ হিজরীর ২৭ জুমাদাল উলা বুধবার ‘শাম’ এর দক্ষিণ অঞ্চলের ‘কালমুন’ এলাকায় জন্ম লাভ করেন। শিক্ষা: তিনি শামের ‘মাদরাসাতুল ওতানিয়্যা
বিস্তারিততাফসীরে ইবনে আব্বাস পরিচিতি ও পর্যালোচনা সাহাবায়ে কিরামের মধ্য হতে হজরত ইবনে আব্বাস রা. হতেই সর্বাধিক তাফসীরী রিওয়ায়াত বর্ণিত রয়েছে। এ কারণেই তিনি “তরজুমানুল কুরআন”, “রঈসুল মুফাস্সিরীন” উপাধিতে প্রসিদ্ধি লাভ করেছেন। হজরত আব্দুল্লাহ ইবনে আব্বাস রা. সম্পর্কে বলা হয় যে, তাঁর একটি তাফসীর গ্রন্থ ছিল, যা তিনি অন্যের মাধ্যমে সংকলন করিয়েছিলেন। ইমাম আহমাদ বিন হাম্বল
বিস্তারিততাফসীরে রূহুল মা‘আনী পরিচিতি তাফসীর বিদদিরায়াহর মাঝে অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ একটি তাফসীর গ্রন্থ হল তাফসীরে রূহুল মা‘আনী। গ্রন্থটির পুরা নাম “রূহুল মা‘আনী ফী তাফসীরিল কুরআনিল আযীম ওয়াস্সাবয়িল মাসানী” লেখক পরিচিতি: এ বিশাল তাফসীর গ্রন্থটির রচনাকারীর নাম মাহমূদ, উপণাম আবুসসানা, উপাধি শিহাবুদ্দীন, পিতার নাম আব্দুল্লাহ, নিসবাত হুসাইনী, আলূসী বাগদাদী। বারশত সতের (১২১৭) হিজরীর শাবান মাসে বাগদাদ শহরে
বিস্তারিততাফসীর বিদদিরায়াহ এর মাঝে অন্যতম একটি তাফসীর গ্রন্থ হলো: الكشاف عن حقائق التنزيل وعيون الأقاويل فى وجوه التأويل (অর্থ: (এটা) কুরআন কারীমের দুর্বোধ্য মূল অর্থ ও কুরআন ব্যাখ্যার বিভিন্ন দৃষ্টিকোণ সংশ্লিষ্ট বক্তব্যের মূল মূল অংশ উদঘাটনকারী) এটা এ তাফসীর গ্রন্থের মূল নাম হলেও এ কিতাবটি সংক্ষেপে তাফসীরে কাশ্শাফ হিসেবেই অধিক প্রসিদ্ধ। লেখক পরিচিতি: জগদ্বিখ্যাত এ
বিস্তারিতবাংলা ভাষায় এ পর্যন্ত যতগুলো তাফসীর গ্রন্থ সংকলিত বা অনূদিত হয়েছে এসবের মধ্যে সর্ববৃহৎ গ্রন্থটির নাম ‘তাফসীরে নূরুল কুরআন’। এটি বাংলা সাহিত্যের এক অমূল্য সম্পদ। এ তাফসীর গ্রন্থটি সংকলন করেছেন, বরেণ্য আলিমে দ্বীন, প্রতিথযশা লেখক ও গবেষক হযরত মাওলানা মোহাম্মদ আমিনুল ইসলাম রহ.। তিনি ১৯৩২ সনে কুমিল্লা জেলার বরুড়া থানাধীন বাঘমারা গ্রামের এক সম্ভ্রান্ত পরিবারে
বিস্তারিততাফসীরে বয়ানুল কুরআন অনারবী ভাষাসমূহের মধ্যে উর্দূ অত্যন্ত সমৃদ্ধ একটি ভাষা। ফারসীর পরেই এর স্থান। তবে ফারসী ভাষার ইতিহাস অনেক প্রাচীন। সেই তুলনায় উর্দূ ভাষাকে নবীনই বলা চলে। কিন্তু তারপরও উর্দূ ভাষীরা চেষ্টা-সাধনার মাধ্যমে নিজেদের ভাষাকে এতটা সমৃদ্ধ করতে সক্ষম হয়েছেন। রচনা করেছেন তারা ইসলামের একেক বিষয়ের উপর অসংখ্য কিতাব। কেবলমাত্র কুরআনে পাকের তাফসীর সম্পর্কে
বিস্তারিত